জামায়াতের রুকনের মান কেমন হওয়া উচিত সে বিষয়ে মাওলানা মওদূদী (রহ.) দু’টো কথা বলেন :
১। জামায়াতের কোনো রুকন যে এলাকায় বসবাস করবেন সে এলাকার মানুষ তার চাল-চলন, আচার-ব্যবহার, লেন-দেন ও যাবতীয়
কার্যাবলীতে আকৃষ্ট হয়ে তার নৈকট্য কামনা করবে।
২। তার দাওয়াতী কাজ-কর্মে, কথাবার্তায় ও আচরণে যখন জানতে পারবে যে তিনি জামায়াতে ইসলামীর লােক তখন মানুষ তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে জামায়াতকে ভালবাসবে।
আরও ৫টি কথা এ সঙ্গে যােগ করছি ।
৩। তার সম্পর্কে জনগণের মধ্যে আলােচনা হবে। লােকেরা বলবে এমন মানুষ আর দেখা যায় না। কেউ বলবে, এ লােক তাে জামায়াতের।
জামায়াতের লােক এমনই হয়।
৪। যেহেতু তিনি জনগণের সমস্যা নিয়ে কথা বলেন, মানুষ কোন সমস্যায় পড়লে তার কাছে সমাধান চাইবে।
৫। আপদে-বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ায় বলে তাকে আপন মনে করে ভালবাসবে।
৬। তিনি কিছু বলার জন্য ডাক দিলে সবাই ছুটে আসবে।
৭। রাজনৈতিক ও আদর্শিক কোন দুশমন তার বিরুদ্ধে কোন অপপ্রচার চালালে জনগণ তার প্রতিবাদ করবে এবং তার পাশে দাঁড়াবে।
আদর্শ রুকন কেমন হবে এই নিয়ে আলোচনা করেছেন বাংলাদেশের ইসলামী আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক গোলাম আযম। এই বইটি পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।