বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সেক্রেটারি জেনারেল ও ঢাকা-১৫ (মিরপুর-কাফরুল ) আসনে ২০ দলীয় জোট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, সরকার ৫ জানুয়ারি তামাশার নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। বিরোধী দলীয় প্রার্থী সহ নির্বাচনী কর্মীদের উপর হামলা, মামলা ও গণগ্রেফতার এখনও অব্যাহত। কিন্তু সকল বাধা-প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করেই ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লব ঘটিয়ে গণবিরোধী সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করতে হবে। তিনি জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের অতন্ত্র প্রহরীর ভূমিকা পালনের আহবান জানান।
তিনি আজ রাজধানীর একটি মিলনায়তনে ঢাকা-১৫ আসনের শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হারুনুর রশীদ খানের সভাপতিত্বে মত বিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন এবং কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারি সেক্রেটারি লস্কর মোহাম্মদ তসলিম। উপস্থিত ছিলেন গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা আতিকুর রহমান, নৌ পরিবহণ শ্রমিক নেতা আব্দুস সাত্তার, স্টিল রি রোলিং শ্রমিক নেতা আবুল হাসেম, ঢাকা মহানগরী হিউম্যান হলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এইচ এম আতিকুর রহমান, ঢাকা অটো ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. সুলতান ও বাংলাদেশ চাতাল শ্রমিক নেতা গোলাম রব্বানী প্রমূখ।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, শ্রমিকদের ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করা হলেও কোন সরকারই শ্রমিক সমাজের যথাযথ মূল্যায়ন করেনি। তারা সব সময়ই তাদের নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। মূলত দেশে ইসলামী শ্রমনীতি না থাকায় শ্রমিকরা তাদের নায্য অধিকার পাচ্ছেন না। রাজনৈতিক কারণে শ্রমিক সমাজ জুলুম-নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হওয়ার পর ঢাকা আদর্শ কন্সট্রাকশন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ও সেক্রেটারি ওয়াহিদুর রহমান তপন এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১২, ১৩ ও ১৪ নং ওয়ার্ডের মহিলা কমিশনার মাসুদা আক্তার সহ ৬ নারী নির্বাচনী কর্মী সহ শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি নির্বাচনের আগেই কারাবন্দী সকল শ্রমিক নেতাকর্মীসহ গ্রেফতারকৃতদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারেনি। সারাদেশে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেয়ার ঘটনাও ক্রমেই বাড়ছে। গতরাতে ধানের শীষ প্রতীকের প্রধান এজেন্ট লস্কর মোহাম্মদ তসলিমের বাসায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তার বয়োবৃদ্ধ পিতা ও সাবেক পুলিশ কমকর্তা লস্কর আব্দুল হাইকে নাজেহাল করেছে। এমনকি ঢাকা-১৫ আসনের সরকার দলীয় প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার আমি, আমার দল ও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার ও বিষোদগার করে যাচ্ছেন। যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন । তিনি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করে নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহবান জানান।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সেক্রেটারি জেনারেল ও ঢাকা-১৫ (মিরপুর-কাফরুল ) আসনে ২০ দলীয় জোট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, সরকার ৫ জানুয়ারি তামাশার নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। বিরোধী দলীয় প্রার্থী সহ নির্বাচনী কর্মীদের উপর হামলা, মামলা ও গণগ্রেফতার এখনও অব্যাহত। কিন্তু সকল বাধা-প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করেই ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লব ঘটিয়ে গণবিরোধী সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করতে হবে। তিনি জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের অতন্ত্র প্রহরীর ভূমিকা পালনের আহবান জানান।
তিনি আজ রাজধানীর একটি মিলনায়তনে ঢাকা-১৫ আসনের শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হারুনুর রশীদ খানের সভাপতিত্বে মত বিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন এবং কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারি সেক্রেটারি লস্কর মোহাম্মদ তসলিম। উপস্থিত ছিলেন গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা আতিকুর রহমান, নৌ পরিবহণ শ্রমিক নেতা আব্দুস সাত্তার, স্টিল রি রোলিং শ্রমিক নেতা আবুল হাসেম, ঢাকা মহানগরী হিউম্যান হলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এইচ এম আতিকুর রহমান, ঢাকা অটো ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. সুলতান ও বাংলাদেশ চাতাল শ্রমিক নেতা গোলাম রব্বানী প্রমূখ।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, শ্রমিকদের ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করা হলেও কোন সরকারই শ্রমিক সমাজের যথাযথ মূল্যায়ন করেনি। তারা সব সময়ই তাদের নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। মূলত দেশে ইসলামী শ্রমনীতি না থাকায় শ্রমিকরা তাদের নায্য অধিকার পাচ্ছেন না। রাজনৈতিক কারণে শ্রমিক সমাজ জুলুম-নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হওয়ার পর ঢাকা আদর্শ কন্সট্রাকশন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ও সেক্রেটারি ওয়াহিদুর রহমান তপন এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১২, ১৩ ও ১৪ নং ওয়ার্ডের মহিলা কমিশনার মাসুদা আক্তার সহ ৬ নারী নির্বাচনী কর্মী সহ শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি নির্বাচনের আগেই কারাবন্দী সকল শ্রমিক নেতাকর্মীসহ গ্রেফতারকৃতদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারেনি। সারাদেশে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেয়ার ঘটনাও ক্রমেই বাড়ছে। গতরাতে ধানের শীষ প্রতীকের প্রধান এজেন্ট লস্কর মোহাম্মদ তসলিমের বাসায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তার বয়োবৃদ্ধ পিতা ও সাবেক পুলিশ কমকর্তা লস্কর আব্দুল হাইকে নাজেহাল করেছে। এমনকি ঢাকা-১৫ আসনের সরকার দলীয় প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার আমি, আমার দল ও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার ও বিষোদগার করে যাচ্ছেন। যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন । তিনি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করে নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহবান জানান।