১. দেশের তৈল ও গ্যাস সম্পদ অনুসন্ধান এবং আহরণ প্রচেষ্টা জোরদার করা হবে।
২. অব্যাহত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির কাজে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
৩. গ্রামাঞ্চলে স্বল্পতম সময়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে।
৪. জ্বালানী ও বিদ্যুৎ ঘাটতি মোকাবেলার লক্ষ্যে বন্ধু প্রতীম দেশের সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদী অসামরিক পারমাণবিক চুক্তি সম্পাদন ও বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়া হবে।
৫. পানি সম্পদের সুষ্ঠু ও পরিকল্পিত ব্যবহার নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নেয়া হবে।
৬. প্রাকৃতিক গ্যাস, খনিজ তেল এবং কয়লার সুষ্ঠু ও পরিকল্পিত আহরণ ও ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে।
৭. জাতীয় স্বার্থে বাস্তবসম্মত কয়লানীতি প্রণয়ন করা হবে।
৮. বিদ্যুতের চাহিদা গ্যাসের পরিবর্তে কয়লা দ্বারা পূরণ করা হবে যেন ইউরিয়া সারের কাঁচামাল হিসেবে গ্যাসের ঘাটতি দেখা না দেয়।
৯. সৌর ও বায়ু বিদ্যুৎসহ বিকল্প জ্বালানী উদ্ভাবনের জন্য ব্যক্তিগত/গ্র“প ভিত্তিক/রাষ্ট্রীয় গবেষণাকে উৎসাহিত করা হবে।
১০. ভবিষ্যত প্রজন্ম এবং দেশের স্বার্থ সংরক্ষণ করেই জ্বালানী শক্তির ব্যবহার ও রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।