বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরের কাফরুল পশ্চিম থানার কর্মপরিষদ সদস্য লুৎফুন্নেসা গত ২২ জুন বৃহস্পতিবার দুপুর ১:৩০টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তিকাল করেছেন-ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মরহুমা বার্ধক্যজনিত জটিলতায় বেশ কিছুদিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর।মৃত্যুকালে তিনি ৩ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার গ্রামের বাড়ী মাদারীপুরে। মরহুমার নামাজে জানা জানাজা গত ২২ জুন বাদ মাগরিব সেনপাড়া জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। পরে তার লাশ মাদারীপুরের গ্রামের বাড়ীতে নেয়ার পর রাতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে দাফন করা হয়। মরহুমার নামাজে জানাজায় জামায়াত-শিবির নেতৃবৃন্দ সহ বিপুল সংখ্যক সাধারণ মানুষ অংশ গ্রহণ করেন।
শোকবাণী লুৎফুন্নেসার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের ভারপ্রাপ্ত আমীর আব্দুর রহমান মূসা এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম।
এক শোকবাণীতে মহানগরী নেতৃবৃন্দ বলেন, লুৎফুন্নেসা ছিলেন ইসলামী নারী আন্দোলন অগ্রসৈনিক। তিনি কুরআন-সুন্নাহর আলোকে দেশকে ইসলামী কল্যাণরাষ্ট্রে পরিণত করার স্বপ্ন দেখতেন এবং সে লক্ষ্যে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কাজ করে গেছেন। নেতৃদ্বয় মরহুমার রূহের মাগফিরাত কামনা করে তাকে জান্নাত দানের জন্য মহান আল্লাহ তা’য়ালার দরবারে দোয়া করেন। তারা তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং তাদের ধৈর্যধারণের তাওফিক কামনা করেন।
লুৎফুন্নেসার মৃত্যুতে অনুরূপ শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরের মজলিশে শুরা সদস্য ও কাফরুল পশ্চিম থানা আমীর মুহাম্মদ আব্দুল মতিন খাঁন এবং ঢাকা মহানগরী উত্তরের মজলিশে শুরা সদস্য ও কাফরুল পশ্চিম থানা সেক্রেটারী মুহাম্মদ আতিক হাসান।